ছেলেটা তো অ,আ লেখেনি,
সে লিখেছে
জয় তারা" জয় তারা",
সব পাতাতেই একই কথা লিখেছে -
" জয় তারা" জয় তারা",
বাড়িতে সর্বানন্দের কাছে একটু আধটু
আর লেখা শিখেছিলেন বামাচারন।
সেই বিদ্যাই এখানে ফলিয়াছে সে।
গুরুমশাই গম্ভীর হয়ে গেলেন।
মনে মনে ভাবলেন, না এ ছেলের লেখাপড়া হবে না।
এর পেছনে সুধু সুধু সময় নষ্ট করা।
পরেরদিনই সর্বানন্দকে ডেকে বললেন
- তোমার ছেলেকে তুমি নিয়ে যাও সর্বানন্দ।
লেখাপড়া এর হবে না।
অতএব বামাচরনের লেখাপড়ার এখানেই ইতি।
বাবার সাথে মাঝেমাঝে তারাপীঠের মন্দিরে যায় বামাচারন।
বাবা সর্বানন্দ সেখানে বেহালা বাজিয়ে
গান করেন আর বামাচারন নাচে।
স্রোতা গন সর্বানন্দের কণ্ঠে শ্যামাসগঙ্গীত শুনে,
আর বামাচরনের কচি কচি হাত পা নেরে নাচ
দেখে মহিত হয়ে পরে।
এক দিন মন্দির থেকে ফিরছে বামাচারন।
Post a Comment